মহান আল্লাহ পৃথিবীতে তাঁর ইবাদত ও আনুগত্য করার এবং পাপ পরিহারের নির্দেশ দিয়েছেন। ইসলামের নির্দেশ হলো ব্যক্তি নিজে পাপ করবে না, সক্ষমতা থাকলে অন্যকেও তা করতে দেবে না এবং পাপের
জগন্নাথপুর২৪ ডেস্ক:: মাদক কারবারি ও জুয়া মূলত শয়তানি কাজ। দেশীয় ও ইসলামি আইনে এই কাজ অত্যন্ত গর্হিত ও নিষিদ্ধ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, মদ, জুয়া, মূর্তিপূজার বেদি
মুসলমানদের জন্য সালাত বা নামাজ সুনির্দিষ্ট ফরজ ইবাদত ও ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ। ঈমান আনার পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো নামাজ। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ। দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়ে, ইশারায়—যে
নাম নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ বা উপহাস করা গুনাহের কাজ। নাম বিকৃত করা, অসম্পূর্ণ নামে ডাকা কোনো মুমিনের কাজ নয়। কারণ প্রকৃত মুসলিমের কথা বা কাজে অন্য কেউ কষ্ট পেতে পারে না।
মানব মন পাপপ্রবণ। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘…মানুষের মন অবশ্যই মন্দ কর্মপ্রবণ। কিন্তু সে নয়, তার প্রতি আমার রব দয়া করেন।’ (সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ৫৩) কিন্তু মন্দ কাজে
জিহ্বা আল্লাহর নিয়ামত। জিহ্বার সঠিক ব্যবহার করে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়া মুমিনের দায়িত্ব। দুই পাটি দাঁতের মাঝখানের এই মাংসখণ্ডের ভুল ব্যবহার দুনিয়া-আখিরাতে ধ্বংসের কারণ হতে পারে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা
যেসব পাপের ব্যাপারে কোনো শাস্তি, আল্লাহর ক্রোধ বা অভিশাপের কথা বলা হয়নি; বরং শুধু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে, সেগুলো হলো সগিরা গুনাহ। বিভিন্ন কারণে সগিরা গুনাহ কবিরা গুনাহে রূপান্তরিত হয়।
মানুষের ওপর জুলুম করা, গালাগাল করা, গিবত করা এবং অন্যায়ভাবে মারধর করা বড় গুনাহ। পরকালে এর প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে নেকি দিয়ে। ফলে তখন নেকির পাল্লা হালকা হয়ে যাবে। হাদিসে এসেছে,
বিপদ-আপদ, সমস্যা-সংকট জীবনের অংশ। বিপদ-আপদ শুধু পরীক্ষা বা পাপের শাস্তি নয়, বরং কখনো কখনো তা রহমতস্বরূপ। আল্লাহ তাআলা যাকে ভালোবাসেন, তাকেই বিপদ-আপদের মাধ্যমে পরীক্ষা করেন। এর দ্বারা বান্দার গুনাহ মাফ
কিশোর অপরাধের বিস্তার সমাজে অশান্তির বীজ বপন করছে। এটি রোধে ইসলামের দিকনির্দেশনা বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। এখানে কয়েকটি করণীয়ের কথা উল্লেখ করছি। এক. সর্বপ্রথম কিশোরের অন্তরে আল্লাহর প্রতি অগাধ