ইসলামে প্রতিবেশীর প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে জোর দেওয়া হয়েছে। সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে জীবনযাপন করা বা আশপাশের মানুষজনের বিরাগভাজন হয়ে সমাজে বসবাস করা ইসলামে নিন্দনীয়। তাই প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখা এবং
এশার নামাজের পর থেকে শেষ রাতের আগপর্যন্ত যেকোনো সময় বিতর নামাজ পড়া যায়। বিতরের নামাজ পড়ার সময় তৃতীয় বা শেষ রাকাতে রুকুতে যাওয়ার আগে দোয়া কুনুত পড়তে হয়। দোয়া কুনুতে
মা-বাবা সব মানুষের কাছে সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী। তাঁদের সম্মান দিয়ে কথা বলতে হবে এবং তাঁদের সঙ্গে নম্র-ভদ্র আচরণ করতে হবে। তাঁদের আদব ও শিষ্টাচারের সঙ্গে ডাকবে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর
সুরা তাহরিম পবিত্র কোরআনের ৬৬তম সুরা। এর ২ রুকু, ১২ আয়াত। তাহরিম মানে হারাম মনে করা। হজরত মোহাম্মদ (সা.)-কে আল্লাহ বলছেন, ‘আল্লাহ যা হালাল করেছেন, তা তুমি কেন হারাম মনে
জগন্নাথপুর২৪ ডেস্ক:: মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে চলতে গেলে অন্য মানুষের সঙ্গে চলাফেরা করতে হয়। যার সঙ্গে বেশি ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়, তার মাধ্যমে প্রভাবিত হওয়া মানুষের সহজাত বিষয়। তাই ইসলাম ভালো
রাগ মানুষের একটি আচরণগত দিক। এর মন্দ প্রভাবই বেশি। রাগী মানুষকে কেউ ভালোবাসে না। এ কারণে রাসুল (সা.) তাঁর উম্মতকে রাগ করতে নিষেধ করেছেন এবং রাগ সংবরণকারীকে শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের অধিকারী
বিয়ে পবিত্র বন্ধন। স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের কাছে উপকৃত ও পরিতৃপ্ত হওয়ার মাধ্যম। এটি ব্যবসা বা অর্থোপার্জনের মাধ্যম নয়। তেমনি বর-কনেও ব্যবসার পণ্য নয়, যাদের বিক্রি করে পয়সা কামানো হবে। অতএব
’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৪৮-৪৯) আয়াতগুলোতে শয়তানের প্রতারণার ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে। শিক্ষা ও বিধান ১. শয়তান অবিশ্বাসীদের ধ্বংসাত্মক কাজকেও তাদের কাছে সুশোভিত করে তোলে। যেমন মুসলমানদের বিরুদ্ধে
মোহরানা হলো মুসলমানদের বিয়েতে আল্লাহতায়ালা কর্তৃক নির্দেশিত অপরিহার্য প্রদেয়। পরিভাষায় বিয়ের চুক্তিতে স্বামীর পক্ষ থেকে স্ত্রী যে অর্থসম্পদ পেয়ে থাকে, তাই মোহরানা। আমাদের দেশে দেনমোহর, মোহর হিসেবেও এর পরিচিতি রয়েছে। (আল-ফিকহুল
সূরা তাকাসূর, পবিত্র কোরআনের ১০২ নম্বর সূরা। এর আয়াত সংখ্যা আট। এটি মক্কায় অবর্তীণ সূরা এবং সূরাটি পবিত্র কোরআনের ৩০তম পারায় অবস্থিত। প্রাচুর্য লাভ করার জন্য মানুষের পরস্পরের অগ্রবর্তী হওয়ার