কী কী আমলের মাধ্যমে রিজিক বৃদ্ধি ঘটে এবং আয়-উপার্জনে বরকত আসে: আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা যেসব কাজকর্ম বা আমলে রিজিক বাড়ে, এর মধ্যে অন্যতম হলো আল্লাহ–তাআলার কাছে প্রার্থনা করা।
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী কারিম (সা.) আল্লাহ তাআলা থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ নেক কাজ ও গুনাহের কাজ লিপিবদ্ধ করেন। অতঃপর তিনি এভাবে বর্ণনা করেছেন;
ক্ষমা করে দেওয়া পৃথিবীর সবচেয়ে মানবিক গুণগুলোর একটি। মহান আল্লাহ পরম দয়ালু এবং অত্যন্ত ক্ষমাশীল। বান্দার শত গুনাহ-পাপাচার তিনি নিমিষের তওবায় ক্ষমা করে দেন। মহানবী (সা.)ও আমাদের ক্ষমা করার শিক্ষা
কোনো বিষয়ে আল্লাহর নামে শপথ করলে তা পালন করা মানুষের জন্য আবশ্যকীয় হয়ে যায়। এ ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ করো, যখন পরস্পর অঙ্গীকার করো
গিবত বা পরনিন্দা ইসলামে জঘন্য অপরাধ। এটি নীরব ঘাতকের মতো নেকির ভান্ডার নিঃশেষ করে দেয়। ফলে অজান্তেই মানুষের আমলনামা শূন্যের কোঠায় পৌঁছে যায়। গিবত বা পরনিন্দা বলতে বোঝায়, কারও অগোচরে
জগন্নাথপুর২৪ ডেস্ক:: একদল মানুষ নবীজি (সা.)-কেই আলিমুল গায়েব (অদৃশ্য জ্ঞানের অধিকারী) বানিয়ে দিয়েছে। তাকে সর্বজ্ঞানী সাব্যস্ত করেছে। তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ইলমের মাঝে পার্থক্য কী রইল? এভাবে মুসলিমদের কিছু
সৎ কাজের আদেশ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ একটি নীতি। ইসলামের পরিভাষায় একে আমর বিল মারুফ বলা হয়। এরই বিপরীত আরও একটি মূলনীতি হলো নাহি আনিল মুনকার তথা অসৎ কাজে নিষেধ। উভয় নীতিই
মানুষ দুনিয়ায় মুসাফির বা পথিক। জান্নাতই মানুষের আসল ঠিকানা বা স্থায়ী নিবাস। ক্ষণস্থায়ী জীবন সম্পর্কে নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘দুনিয়ায় থাকো তুমি পথিক বা মুসাফিরের মতো।’ (মিশকাত, পৃষ্ঠা: ১৩১) ইতিহাস
জগন্নাথপুর২৪ ডেস্ক:: দ্বিনের কাজে বাধা দেওয়া ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ। এ অপরাধ করে কেউ তাওবা না করলে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করবেন না। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই যারা কাফির এবং আল্লাহর পথ থেকে
অনেক মানুষ বিভিন্ন কারণ ও নানা বিশ্বাসে তাবিজ ব্যবহার করেন। তাদের বিশ্বাস এসব তাবিজ বিপদ থেকে মুক্তি ও রোগ থেকে আরোগ্য দেয়। এরকম বিশ্বাস রেখে তাবিজ ব্যবহার জায়েজ কি না