হজ ইসলামের অন্যতম মৌলিক বিধান। প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে পবিত্র কাবা শরিফ কেন্দ্র করে বিশ্বের মুসলমানরা হজ পালন করে থাকেন। ভাষা-বর্ণ, জাতি-গোষ্ঠীসহ অন্যান্য বাহ্যিক বৈচিত্র্য ও পার্থক্য থাকলেও আকিদা-বিশ্বাস ও
জিলকদ চান্দ্রবর্ষের একাদশ মাস। হজের পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণের মাস। আরব সংস্কৃতি অনুযায়ী স্থানীয়রা এই মাসে যুদ্ধবিগ্রহ, অন্যায়-অপরাধ থেকে বিরত থাকত এবং বিশ্রামে সময় অতিবাহিত করত—এসব কারণেই এই মাসের নাম জিলকদ। (লিসানুল
অমিত দেব: মাত্র ২২ দিনের ব্যবধানে হারালাম দুই প্রিয়জন,অগ্রজ সংগঠক অভিভাবক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মানুষ কে। শোক কাটিয়ে ওঠা সত্যিই কঠিন। যদিও কঠিন সত্য কে ভালোবেসে সাংবাদিকতায় আছি। তারপরও কিছু
কোরআনের বর্ণনা মতে, ইতিহাসের অন্যতম পরাশক্তি ছিল আদ জাতি। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তাদের প্রভাব সম্পর্কে বলেন, ‘যার সমতুল্য কোনো জাতি অন্য কোনো দেশে তৈরি হয়নি।’ (সুরা : ফাজর, আয়াত
মৃত্যু জীবনের অনিবার্য পরিনতি ও চরমসত্য। মৃত্যু অভিমুখে ধাবমান এক যাত্রার নামই জীবন। এই যাত্রা পথের বাঁকে বাঁকে থাকে নানা চড়াই-উৎরাই। জীবন যাত্রার এই বন্ধুর পথ অতিক্রম করে শেষ পর্যন্ত
মানবজাতিকে সুপথের দিশা দিতে মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন। যাতে তিনি মানুষের ভালো স্বভাব উল্লেখ করে তা অনুসরণ করতে এবং মন্দ স্বভাব বর্ণনা করে তা পরিহার করার নির্দেশ দিয়েছেন।
সন্তানের জন্য তুলনামূলকভাবে মা-ই বেশি ত্যাগ স্বীকার করেন। গর্ভধারণ, দুধ পান, রাত জেগে সন্তানের তত্ত্বাবধানসহ নানাবিধ কষ্ট একমাত্র মা-ই সহ্য করেন। তা ছাড়া সন্তানের প্রতি মা-ই সবচেয়ে বেশি যত্নবান ও
প্রশ্ন: কেউ যদি ব্যস্ততার কারণে হজে যেতে না পারেন, তিনি কি অন্য কাউকে দিয়ে হজ করিয়ে নিতে পারবেন? নাকি তাঁকেই সশরীরে উপস্থিত হয়ে হজ করতে হবে? বদলি হজের ইসলামি বিধান
কোরআন আল্লাহর কালাম। কোরআন পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ। এটি আল্লাহর জীবন্ত নিদর্শন। এই কোরআন পাঠের নময় ‘সাকিনা’ (প্রশান্তি) নাজিল হয়। এই প্রশান্তি আত্মিক। এই প্রশান্তি হৃদয় দিয়ে অনুভব করা যায়। কখনো
পৃথিবীতে কালে কালে সুযোগসন্ধানী, লোভী আর অমানবিক কিছু মানুষের আবির্ভাব ঘটে। তাদের কারণেই বারবার মানবতা সংকটের মুখে পড়ে। পৃথিবীর কোনো প্রান্তে যুদ্ধ সংঘটিত হলে তো কথাই নেই। সাধারণ মানুষের প্রতি